পাট/চা/তৈরী পোশাক/হিমায়িত পণ্যের পর বাঙলাদেশ বর্হিবিশ্বে যে পণ্যটি সবচেয়ে বেশি রফতানি করে তা হল যৌনদাসী! খেয়াল করে দেখুন, সৌদি আরবে যেখানে একজন পুরুষ লেবারকে যেতে গুণতে হয় কমপক্ষে ছয় লক্ষ টাকার ও অধিক! সেখানে মহিলাদের যেতে কোন টাকা লাগেনা। ভিসা/মেডিকেল চেক আপ/বিমান ভাড়া ওরাই বহন করে। ক্ষেত্রবিশেষে পাসপোর্টের টাকাটাও ওরাই দিয়ে দেয়! কিন্তু কেন? বিষয়টা হল ভোগ করার জন্য। ইসলামী গণীমত তথা যুদ্ধলম্ভ মাল এখন সৌদিয়ানরা পাবে কোথায়? ওদের কি আর সেই সক্ষমতা আছে যে, কোন দেশ আক্রমণ করে নারী পুরুষকে যুদ্ধবন্দী করে পুরুষদের দাস হিসেবে বিক্রয় করবে আর নারীদেরকে ভোগ করবে? যেখানে সৌদি আরব নিজেই তার নিরাপত্তার জন্য আমেরিকা/ইসরাইলের মতো ইহুদি/নাসারা দেশের প্রতি নির্ভরশীল সেখানে যুদ্ধ করে দেশ দখল করে যুদ্ধবন্দীনি ভোগের আশা বাতুলতা। আর তাই তারা আমাদের মতো তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলো হতে টাকার বিনিময়ে কাজের বুয়ার নামে যৌনদাসী ক্রয় করে। আমাদের দেশের মানুষ ও টাকার বিনিময়ে নিজের বৌ/মেয়েকে সেখানে বেশ্যাবৃত্তিতে পাঠায়। অতঃপর সেই বৌ/মেয়েকে সৌদি শেখেরা বাপ/বেটা মিলে ভোগ করে/ধর্ষণ করে। আর নিগৃহীত/ধর্ষিত/লাঞ্চিত গৃহবধূ/মেয়েটি তার শরীর বিকিয়ে দেয়া উপার্জন দেশে পাঠায়। সেই টাকা তার বাপ/ভাই/জামাই মিলে আয়েশ করে খায়। ধিক! সেই পুরুষদের যারা জেনে তাদের মা/বোন/মেয়ে/বৌকে গতর বিক্রির জন্য সৌদি আরবের মতো সাক্ষাত জাহান্নামে পাঠায়! ধিক! সেই মেয়ে/মহিলাদের যারা জেনে বুঝেই সেখানে নরপশুদের দ্বারা ধর্ষিত হতে যায়!!!
বুধবার, ২৬ জুলাই, ২০১৭
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
EmoticonEmoticon