পরকালে মুমিনদের জন্য রয়েছে ৭২ টি করে হুর ভোগের ব্যবস্থা! কিন্তু বাকির আশায় ইহকালের ভোগের লিপ্সা ত্যাগ করা যায় কি করে? ঠিক এ কারনেই জামায়াতে ইসলামী ইহকালে হুর ভোগের জন্য ছাত্রীসংস্থা তৈরী করেছে। আর তাই ছাত্রীসংস্থাকেও আমরা হুরীসংস্থা নামেই জানি! আর সেই হুরীসংস্থার হুরদের নিয়মিত ভোগ করে থাকে জামায়াতে ইসলামী আর ইসলামী ছাত্র শিবিরের হোমরা চোমড়া কর্তা ব্যক্তিরা। তো সেই জামায়াতে ইসলামীর কোন এক কর্তা ব্যক্তির আত্মীয়া হুরী সংস্থার কোন এক সাবেক নেত্রীকে সম্প্রতি মহিলা আওয়ামীলীগ কিংবা আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে নিয়োগ দেয়া হয়েছে! যা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সাথে সাংঘর্ষিক কিনা এটা নিয়ে প্রশ্ন তোলাই যায়! প্রশ্ন হল, চেতনাবাজ/মামলাবাজ আওয়ামীলীগের পক্ষে এটা কি লজ্জার ব্যপার নয়? পিতৃ রক্তের সাথে প্রতারণা/বৈঈমানী নয়? আর একটা প্রশ্ন, আওয়ামীলীগে কি সত্যিই জামায়াতের অনুপ্রবেশ ঘটছে? নাকি আওয়ামীলীগ নিজে ভোল পাল্টে নিজেদের জামায়াত বানাতে চলেছে?
শুক্রবার, ২৮ জুলাই, ২০১৭
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
EmoticonEmoticon