মুসলিম লীগ দল তৈরি হয়েছিল একটিমাত্র এজেণ্ডা নিয়ে- ভারত ভেঙে মুসলমানের দেশ পাকিস্তান করা। ২৩% মুসলমানের প্রায় সকলেই পাকিস্তান পাওয়ার জন্য লীগকে ভোট দিয়েছিল। মূর্খাতিমূর্খ হিন্দু নেতারা কেউ একবারের জন্য পালটা শর্ত দেয় নি যে পর্য্যায়ক্রমে জনবিনিময়, সম্পত্তিবিনিময় করার পরই ভূমিভাগ করতে দেব। ভিক্ষার দান স্বাধীনতা পেতে গিয়ে শুকরের বাচ্চা গান্ধী ও নেহরু সে সব বলার সাহসই পায় নি। ভাবে নি এর ফলে কোটি কোটি হিন্দুর সাথে কত বড় বিশ্বাসঘাতকতা করা হবে। তাদের অস্তিত্ব হবে বিপন্ন। আজও গান্ধীর ছবি দেখতে হয় কারেন্সি নোটে- এটা যে অনৈতিক কাজ, দেশের মানুষ ও আইন এটা অনুম্যদন করে না সেটা আইনজীবিরা বোঝে না? গান্ধী কি ন্যাশ্নাল আইকন না ন্যাশনাল এমব্লেম? সে কি স্বাধীনতার জন্য কার্যকরী ভূমিকা নিয়েছিল? নিলেও তার ছবি জাতীয় প্রতীক হতে পারে না।
মুসলমানের একমাত্র আরাধ্য বস্তু আল্লা মিথ্যা বললেও আল্লার স্রষ্টা মহম্মদকে অস্বীকার করবে কোন আহাম্মক? সেই নবি মহম্মদের তৈরি কাল্পনিক জান্নাতের মতই উপস্থাপনা ছিল জিন্নার পাকিস্তানের। জান্নাতে যেতে মরতে কে চায়? পাকিস্তানে যেতে ভারতের মাটি ছাড়তেও চাইত না মুসলমান। এই মোক্ষম শর্তের ঘায়েই জিন্নার কল্পনার পাকিস্তান আদায় বন্ধ করে দেওয়া যেতো। আজ যদি তেমন অ
সোমবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৭
গান্ধী কি ন্যাশ্নাল আইকন না ন্যাশনাল এমব্লেম?

Tags
Artikel Terkait
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
EmoticonEmoticon