ব্রিটেন, ইউ এস, ফ্রান্স, জার্মানি,... সর্বত্র তাদের কারেন্সি নোটে দেশের আইকন ছাপা হয়। রাজতন্ত্রের কালে ধাতুর মুদ্রায় রাজার মুখ ছাঁচ দিয়ে mould তৈরি হত। ভারত স্বাধীন হবার পর রাষ্ট্রীয় আইকন অশোক স্তম্ভ ও চারটি সিংহ থাকত। ১৯৭৬ সালে সংবিধানে ধর্মনিরপেক্ষতা ঢোকানো ও ১৯৮৭ সালে গান্ধীর ছবি নোটে ঢোকানো হল সে সময়ের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরার দুই কুকীর্তি। দেশের মানুষ ধর্মীয় বিভাজনের পর আর ধর্মনিরপেক্ষ থাকতে চায় না। তারা কেউ গান্ধীর ছবিও চায় না। কংগ্রেস দলের একাধিপত্য এমন সব অনিষ্ট করেছে।
আজ ভিশন ২৪ চ্যানেলে দেখে উৎফুল্ল হলাম যে নোটে গান্ধীর ছবি সরাবার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। শ্রী পৃথ্বীশ দাশগুপ্ত পি আই এল মামলা করেছেন। অকুণ্ঠ ধন্যবাদ তাঁকে। গান্ধীর ছবি সরিয়ে আসছে নেতাজীর ছবি। মানুষের আশা আকাঙখার কিঞ্চিত পূরণ হচ্ছে । দেশ ভাগ করার ভিত্তিই ছিল ধর্ম, এটা কেউ অস্বীকার করতে পারে না। মুসলমান চেয়েছিল সম্পূর্ণ মুসলমানের দেশ। ২৩% মুসলমানের জন্য ২৭% জমি গেছে। সেই ২৩% এর ১০% পাকিস্তানে গেছে,১৩% যায় নি। তাদের ভাগ পেল পাকিস্তানের মুসলমান। এই প্রতারণা বোঝার মত বুদ্ধি কি আছে তাদের? হিন্দুদের সবাইকে হিন্দুস্তানে আনা প্রয়োজন ছিল,না হলে দাঙ্গার ভয় ছিল। হিন্দুর নেতা শূকরের বাচ্চা গান্ধী সেই জরুরি কাজটায় দিল বাধা। হিন্দুর অন্য নেতারা নির্বোধ। নিজেদের সর্বনাশ দেখল চেয়ে।
বৃহস্পতিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৭
কারেন্সি নোটে কার ছবি ?

Tags
Artikel Terkait
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
EmoticonEmoticon