আজ আমাদের নানীর গ্রামের একটা হিন্দু পরিবার দেশত্যাগ করেছে । কারণ হিসেবে জানা গেছে প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষিকা তাদের এক কন্যাকে প্রেম না করলে তুলে নেয়ার হুমকি দিয়েছে জয়বাংলার মালিকেরা।
মূলত হিন্দুদের রক্ত সম্পদ আর ইজ্জতের উপর দাঁড়িয়ে আছে আজকের বাংলাদেশ। একাত্তরে পাকিস্তানি কুত্তার বাচ্চাদের এবং এদেশের বহু হারামীর প্রধান টার্গেট ছিল এদেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের সম্পূর্ণ বিলুপ্তি। সাতচল্লিশ পঁয়ষট্টি একাত্তরের ধারাবাহিকতা এখনো চলছে পুরোদমে। এখনো লিখিত এবং ঘোষণা দিয়ে চলছে হিন্দু এবং অন্যান্য ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের নিধন ও মাতৃভূমি থেকে উচ্ছেদের সম্মিলিত প্রয়াস। সাফল্যের হার নব্বইয়েরও বেশি।
তবে এদেশ থেকে শুধু হিন্দু কিংবা আদিবাসীরাই বিলুপ্ত হচ্ছে তা না, পাশাপাশি নিশ্চিহ্ন হয়ে যাচ্ছে বাক স্বাধীনতা, ধর্ম নিরপেক্ষতা, গণতন্ত্র, সহমর্মিতা, দায়িত্বশীলতা, প্রেম আর প্রকৃত বাঙালিয়ানা।
আরব ছাগলদের চারণভূমিতে রূপান্তরিত হয়েছে হিন্দুদের পরিত্যক্ত ও দখলীকৃত মাতৃভূমি। স্কুল কলেজ মাদ্রাসাগুলোতে শিক্ষার উপকরণ হিসেবে বিতরণ করা হচ্ছে নির্ভেজাল ঘাস। অসভ্য বোরকা আর আরবি - পাকিস্তানি জোব্বা হয়ে ওঠেছে জাতীয় পোশাক। বহু স্কুলে হিজাব বোরকা ছাড়া মেয়েদের ক্লাসে বসতে দেয়া হয় ন। ইসলাম শ্রেষ্ঠ এই শিক্ষায় শিক্ষিত করে তোলা হয় ভিন্ন ধর্মীদেরও।
খুন, ধর্ষণ, হুমকি হিন্দুদের নিত্যদিনের পাওনা।
হিন্দুদের ভরসা ছিল আওয়ামী লীগ। কিন্তু ভুল ভাঙ্গতে দেরি হয়নি। এখন বাংলাদেশের অবশিষ্ট হিন্দুদের হৃদয়ে হতাশা আর চোখে অন্ধকার।
আর সুবিধাবাদি রং পাল্টানো গিরগিটি ধর্ম নিরেপেক্ষতার মূলো ঝুলানো আওয়ামী লীগ?
এখন আওয়ামী লীগ পুরোপুরি প্রমান করতে সক্ষম হয়েছে তারাও ভালো মুসলিম। এখন আর তারা হিন্দু কিংবা নাস্তিক ট্যাগ খায় না। ( মনে আছে? "মুক্তমতের পক্ষে কথা বলে আওয়ামী লীগ নাস্তিক ট্যাগ খাইতে চায় না "- মো: সজীব ওয়াজেদ জয়। )আর হিন্দুদের জন্য কাজ বা কথা বলা বন্ধ করেছে তারা বহুদিন আগেই। কে না জানে শত্রু কিংবা অর্পিত সম্পত্তির বেশিটাই লীগারদের দখলে।
আওয়ামী লীগ ক্ষমতার জন্য আদর্শ ত্যাগ করতে একটুও তারা দেরি করে না। অতীত প্রমাণ। প্রমাণ বর্তমান।
ভোটের একটা ব্যাপার আছে না! ( শালার মালু, ভোট তো শেষ পর্যন্ত আমাকেই দিবি, যাবি কই ! )
তবে এদেশ থেকে শুধু হিন্দু কিংবা আদিবাসীরাই বিলুপ্ত হচ্ছে তা না, পাশাপাশি নিশ্চিহ্ন হয়ে যাচ্ছে বাক স্বাধীনতা, ধর্ম নিরপেক্ষতা, গণতন্ত্র, সহমর্মিতা, দায়িত্বশীলতা, প্রেম আর প্রকৃত বাঙালিয়ানা।
আরব ছাগলদের চারণভূমিতে রূপান্তরিত হয়েছে হিন্দুদের পরিত্যক্ত ও দখলীকৃত মাতৃভূমি। স্কুল কলেজ মাদ্রাসাগুলোতে শিক্ষার উপকরণ হিসেবে বিতরণ করা হচ্ছে নির্ভেজাল ঘাস। অসভ্য বোরকা আর আরবি - পাকিস্তানি জোব্বা হয়ে ওঠেছে জাতীয় পোশাক। বহু স্কুলে হিজাব বোরকা ছাড়া মেয়েদের ক্লাসে বসতে দেয়া হয় ন। ইসলাম শ্রেষ্ঠ এই শিক্ষায় শিক্ষিত করে তোলা হয় ভিন্ন ধর্মীদেরও।
খুন, ধর্ষণ, হুমকি হিন্দুদের নিত্যদিনের পাওনা।
হিন্দুদের ভরসা ছিল আওয়ামী লীগ। কিন্তু ভুল ভাঙ্গতে দেরি হয়নি। এখন বাংলাদেশের অবশিষ্ট হিন্দুদের হৃদয়ে হতাশা আর চোখে অন্ধকার।
আর সুবিধাবাদি রং পাল্টানো গিরগিটি ধর্ম নিরেপেক্ষতার মূলো ঝুলানো আওয়ামী লীগ?
এখন আওয়ামী লীগ পুরোপুরি প্রমান করতে সক্ষম হয়েছে তারাও ভালো মুসলিম। এখন আর তারা হিন্দু কিংবা নাস্তিক ট্যাগ খায় না। ( মনে আছে? "মুক্তমতের পক্ষে কথা বলে আওয়ামী লীগ নাস্তিক ট্যাগ খাইতে চায় না "- মো: সজীব ওয়াজেদ জয়। )আর হিন্দুদের জন্য কাজ বা কথা বলা বন্ধ করেছে তারা বহুদিন আগেই। কে না জানে শত্রু কিংবা অর্পিত সম্পত্তির বেশিটাই লীগারদের দখলে।
আওয়ামী লীগ ক্ষমতার জন্য আদর্শ ত্যাগ করতে একটুও তারা দেরি করে না। অতীত প্রমাণ। প্রমাণ বর্তমান।
ভোটের একটা ব্যাপার আছে না! ( শালার মালু, ভোট তো শেষ পর্যন্ত আমাকেই দিবি, যাবি কই ! )
তাহলে হিন্দুরা কী করবে?
মরবে!
বীরের মতো মরবে না ইঁদুরের মতো ওটা তাদের পছন্দ।
তবে এখনো আশাকরা যায় বুদ্ধিমান হিন্দুরা তাদের টিকে থাকার পদক্ষেপগুলো সতর্ক এবং মননশীলতার সঙ্গে নেবে । মেধাবি হিন্দুরা হেরে যাবে, বিশ্বাস হয় না।
মরবে!
বীরের মতো মরবে না ইঁদুরের মতো ওটা তাদের পছন্দ।
তবে এখনো আশাকরা যায় বুদ্ধিমান হিন্দুরা তাদের টিকে থাকার পদক্ষেপগুলো সতর্ক এবং মননশীলতার সঙ্গে নেবে । মেধাবি হিন্দুরা হেরে যাবে, বিশ্বাস হয় না।
প্রয়োজনে নিরাপদ দূরত্বে একত্রিত হোন, শক্তি সঞ্চয় করুন। তারপর চাপ প্রয়োগ করুন।
একশত বছর কেন হাজার বছর পরে এসেও দাবি করতে পারেন এদেশ আপনাদের। আপোষে কাজ না হলে কেড়ে নেবেন নিজের ভিটা, নিজের অধিকার।
সুকৌশলে প্রতিশোধ নিতে শুরু করুন। দেখবেন হায়েনা লেজ গুটিয়ে পালাবে। ছেড়ে দেবেন তো হেরে যাবেন, এদেরকে বিশ্বাস করবেন তো পরাজিত হবেন।
মারতে ভয় পাবেন তো নিজে মার খাবেন ।
মরতে ভয় পাবেন তো নিশ্চিত মরবেন।
একশত বছর কেন হাজার বছর পরে এসেও দাবি করতে পারেন এদেশ আপনাদের। আপোষে কাজ না হলে কেড়ে নেবেন নিজের ভিটা, নিজের অধিকার।
সুকৌশলে প্রতিশোধ নিতে শুরু করুন। দেখবেন হায়েনা লেজ গুটিয়ে পালাবে। ছেড়ে দেবেন তো হেরে যাবেন, এদেরকে বিশ্বাস করবেন তো পরাজিত হবেন।
মারতে ভয় পাবেন তো নিজে মার খাবেন ।
মরতে ভয় পাবেন তো নিশ্চিত মরবেন।
প্রতিবাদ এবং প্রতিশোধ আপনাকে বাঁচাবে, ভদ্রলোক সেজে বসে থাকলে বিরল প্রজাতির জীব হিসেবে প্রদর্শনী হবে আপনাকে নিয়ে।
EmoticonEmoticon