হাটহাজারীতে ৬ ও ৯ বছর বয়সী দুই কন্যাকে ধর্ষণ করেছে আপন পাষণ্ড পিতা-! এ ব্যক্তির নাম মো. আবুল কালাম ওরফে রাজু ড্রাইভার(৪০)। স্ত্রীর দায়ের করা মামলায় আবুল কালামকে হাটহাজারী থেকে আটক করে বৃহস্পতিবার কারাগারে প্রেরণ করেছে হাটহাজারী মডেল থানা পুলিশ।
আবুল কালাম একইদিন চট্টগ্রাম সিনিয়র জুড়িসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-১ এর সিনিয়র জর্জ হোসেন মোহাম্মদ রেজার খাস কামরায় ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী প্রদান করেছে। আদালতে তাকে কারাগারে প্রেরণের নির্দেশ দিয়েছেন।
লোমহর্ষক ও জঘন্য ঘটনা সংঘটনকারী ধর্ষক রাজু ড্রাইভার পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি থানাধীন বোথাছড়ি এলাকার মৃত আবদুস সালামের পুত্র।
ধর্ষক রাজু ড্রাইভার একাধিক বিয়ে করে। ৪মাস পূর্বে সে নোয়াখালী জেলার মাইজদি থানা এলাকার তালাকপ্রাপ্ত এক গার্মেন্টকর্মীকে বিয়ে করে। ওই গার্মেন্টকর্মীর আগের ঘরের ৬ বছরের এক কন্যা সন্তান রয়েছে। রাজু ড্রাইভার তার পূর্ববর্তী স্ত্রীর ৯ বছরের মেয়েকে নিয়ে হাটহাজারীর চিকনদন্ডী ইউনিয়নে বাস করে।
জীবিকার তাগিদে ওই গার্মেন্টকর্মী চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে বিকাল ৩টা-রাত ১২টা পর্যন্ত হাটহাজারী থানাধীন বালুচরা এলাকার একটি গার্মেন্টে নাইট শিফটে কাজ করেন। গত সোমবার স্ত্রীর কর্মস্থলে যাওয়ার সুযোগে সে তার ৯বছর বয়সি কন্যাকে ঘরের দরোজা বন্ধ করে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে।
রাতে মেয়ের কাছ থেকে ঘটনা শুনে স্বামী রাজু ড্রাইভারকে জিজ্ঞাসা করেন স্ত্রী। রাজু স্ত্রীকে মারধর করে তালাকের ভয়ভীতি দেখায়। পরের দিন মঙ্গলবার আবার কর্মস্থলে গেলে স্বামী তার ৬বছরের কন্যাকেও ধর্ষণ করে। ওই রাতে উভয় মেয়েকে ধর্ষণের মতো ন্যাক্কারজনক কাজের ভর্ৎসনা করলে স্বামী রাজু ড্রাউভার স্ত্রীকে পুনরায় মারধর করে।
সর্বশেষ গত বুধবার সন্ধ্যায় স্ত্রীর অনুপস্থিতিতে স্বামী পূর্বের ন্যায় তার ৯বছর বয়সি কন্যাকে পুনরায় ধর্ষণ করে। স্ত্রী দুই কন্যাকে নিয়ে হাটহাজারী থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে বুধবার মামলা(নং-১৮) রুজু করেন।
ধর্ষক রাজুর স্ত্রী কান্নাজড়িত কন্ঠে বলেন, ন্যাক্কারজনক এ ঘটনায় আমি আমার স্বামীর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।
ধোঁয়া উঠা কফির মগ হাতে জানালা দিয়ে আকাশ দেখতে দেখতে নষ্টালজিয়া ঘিরে রাখে নাগরিক বাঙালিকে।এই খবর যাতে না বলি, শেয়ার না দেই সেই পরামর্শ দেবে।এতে সমাজে নাকি প্রভাব পড়বে? অদ্ভুত এক জাতি কোন শুয়োরের বাচ্চার হিংস্রতার কথা বললে, বেড়ে যাবে বিকৃতি! বিকৃতি লুকিয়ে রাখলে বিকৃতি কমে! যে সমাজে বিকৃতির কথা বললে সকলে মিলে প্রতিরোধ করার ভাবনা আসে না,আসে বেড়ে যাবে ভাবনা আসে, সেই নপুংসক সমাজ এবাঁচলেই কি মরলেই কি?
এসব চিৎকার করে লাভ নেই জানি।বিচার হয় না, অপরাধীকে ঘৃনা করা দুরের কথা আস্কারা দেয়।
যে সমাজে হিজাব পড়ায় দুধের শিশুকে , মধ্যরাস্তায় নারীকে উলঙ্গ করা জানোয়ার দুষ্টু উপাধি পায় , প্রকাশ্য সভায় আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় পড়া , সেলাই দিদিমণিদের , চাকরী করা পেশাজীবী নারীদের বেশ্যা বললেও হুর হারানোর ভয়ে চুপ থাকে নপুংসক পুরুষেরা ,সে কি করে বাবা হবে? দিনরাত হুর,গেলমানদের লোভ দেখানো কাঠমোল্লারা অনুপ্রাণিত করে দুই বছরের বাচ্চাকেও হিজাব পড়াতে। একজন বাবা যখন শিশুকে শরীরে পরিণত করে সে বাবা কি তার সেই বোধ নেই তা স্পষ্ট।
মানুষী মায়ের গর্ভে কিভাবে চারপাশে এত শুয়োরের জন্ম হচ্ছে ভাবতেই গায়ে কাঁটা দেয়। মাগো আর কত হায়েনা জন্ম দিয়ে শাড়ির আঁচলে ঢাকবে লজ্জা ?এই আত্মজ বাঙ্গালির অস্তিত্বে , হৃদপিণ্ডে আরব্য মোল্লাতন্ত্রের কুষ্ঠরোগ ধরেছে ।
এইসব অথর্ব , ভীতু,কাপুরুষ কেবল পা চাটা দলদাস হতে পারে,মানুষ নয়।অভিশাপ এই বন্ধ্যা মাটির কাপুরুষদের তোরা বাবা হতেও পারলি না। লোভে কামনায় লালায়িত পুঁজ পচা মুখে থুতু দেবেই সময় ।
পাগলা কুকুরের ভাদ্র মাস তবুও শেষ হপুরুষের লালসার জিভ থেকে লালা পড়ে ১২মাস।োো
EmoticonEmoticon