মানুষের ২৩ জোড়া ক্রোমোজোম তার আকৃতি প্রকৃতি ঠিক করে। এর মধ্যে ২২ জোড়া ঠিক করে একটি শিশুর তাবৎ বৈশিষ্ট্য আর একজোড়া বা ২টি ক্রোমোজোম ঠিক করে শিশু ছেলে না মেয়ে হবে,,,,, সে একজোড়া ক্রোমোজোম বাবার কাছ থেকে আসে XY আর মায়ের কাছ থেকে আসে XX এই এক্স ও ওয়াই এর কম্বিনেশান জটিলতার কারণে শিশু হিজড়া হয়।
XX প্যাটার্ন ক্রোমোজমে কন্যা শিশু আর XY প্যাটার্ন ক্রোমোজমে সৃষ্ট হয় ছেলে শিশু। অর্থাৎ, X এর সঙ্গে X এর মিলনে মেয়ে বা xx এবং X এর সঙ্গে Y এর মিলনে ছেলে সন্তান বা XY জন্ম নেয়,,,, এবং ভ্রুনের পূর্ণতার স্তরগুলোতে ক্রোমোজোম প্যাটার্নের প্রভাবে ছেলে শিশুর মধ্যে অন্ডকোষ আর কন্যা শিশুর মধ্য ডিম্ব কোষ জন্ম । এক্ষেত্রে ভ্রুনের বিকাশকালে নিষিক্তকরণ ও বিভাজনের ফলে বেশকিছু অস্বাভাবিক প্যাটার্নের সৃষ্টি হতে পারে যখনি এমনটা হয় তখনি শিশুর লিঙ্গ জনিত সমস্যার সৃষ্টি হয়। সে হয়তো সঠিক লিঙ্গ পায়না, অথবা পুরুষ লিঙ্গ পেয়েও পুরুষত্ব পায়না আবার নারী লিঙ্গ পেয়েও নারীত্ব পায়না। তখন এক্স ও ওয়াই এর কম্বিনেশান স্বাভাবিক হয়না, যেমন XXY অথবা XYY। বা XYX বা YXY এর ফলে বিভিন্ন গঠনের হিজড়া শিশুর জন্ম হয়। ভ্রুনের পূর্ণতার স্তরগুলোতে ক্রোমোজম গঠনের প্রভাবে ছেলে শিশুর মধ্যে ‘অন্ডকোষ’ আর কন্যা শিশুর মধ্য ‘ডিম্বকোষ’ জন্ম নেয়। অন্ডকোষ থেকে নিসৃত হয় পুরুষ হরমোন এন্ড্রোজেন এবং ডিম্বকোষ থেকে নিসৃত হয় এস্ট্রোজেন। এক্ষেত্রে ভ্রুনের বিকাশকালে নিষিক্তকরণ ও বিভাজনের ফলে বেশকিছু অস্বাভাবিক গঠনের সৃষ্টি হয়। যেমন, XXY অথবা XYY। এর ফলে বিভিন্ন গঠনের হিজড়া শিশুর জন্ম হয়। হিজড়া বৈশিষ্ট্য নিয়ে জন্মানো কোন শিশুর যদি পরিনত বয়সে যাওয়ার আগে চিকিৎসা করা হয় তাহলে বেশীভাগ ক্ষেত্রেই তাকে সুস্থ করা সম্ভব। কিন্তু যখন আসলে বোঝা যায় সে সাধারন আর দশজনের থেকে আলাদা তখন আসলে অনেক দেরী হয়ে যায়। কিন্তু সব থেকে দুঃখজনক ব্যাপার হলো, যখনি পরিবার, সমাজ জানতে পারে শিশুটি হিজড়া ঠিক তখনি পরিবার, সমাজ, ধর্ম সব কিছু থেকে এদেরকে বিতাড়িত করা হয় । শুরু হয় ওদের মানবেতর জীবন যাপন, মানুষ কে মানুষ হিসেবে স্বীকৃতি দাও হে,সমাজ ।
XX প্যাটার্ন ক্রোমোজমে কন্যা শিশু আর XY প্যাটার্ন ক্রোমোজমে সৃষ্ট হয় ছেলে শিশু। অর্থাৎ, X এর সঙ্গে X এর মিলনে মেয়ে বা xx এবং X এর সঙ্গে Y এর মিলনে ছেলে সন্তান বা XY জন্ম নেয়,,,, এবং ভ্রুনের পূর্ণতার স্তরগুলোতে ক্রোমোজোম প্যাটার্নের প্রভাবে ছেলে শিশুর মধ্যে অন্ডকোষ আর কন্যা শিশুর মধ্য ডিম্ব কোষ জন্ম । এক্ষেত্রে ভ্রুনের বিকাশকালে নিষিক্তকরণ ও বিভাজনের ফলে বেশকিছু অস্বাভাবিক প্যাটার্নের সৃষ্টি হতে পারে যখনি এমনটা হয় তখনি শিশুর লিঙ্গ জনিত সমস্যার সৃষ্টি হয়। সে হয়তো সঠিক লিঙ্গ পায়না, অথবা পুরুষ লিঙ্গ পেয়েও পুরুষত্ব পায়না আবার নারী লিঙ্গ পেয়েও নারীত্ব পায়না। তখন এক্স ও ওয়াই এর কম্বিনেশান স্বাভাবিক হয়না, যেমন XXY অথবা XYY। বা XYX বা YXY এর ফলে বিভিন্ন গঠনের হিজড়া শিশুর জন্ম হয়। ভ্রুনের পূর্ণতার স্তরগুলোতে ক্রোমোজম গঠনের প্রভাবে ছেলে শিশুর মধ্যে ‘অন্ডকোষ’ আর কন্যা শিশুর মধ্য ‘ডিম্বকোষ’ জন্ম নেয়। অন্ডকোষ থেকে নিসৃত হয় পুরুষ হরমোন এন্ড্রোজেন এবং ডিম্বকোষ থেকে নিসৃত হয় এস্ট্রোজেন। এক্ষেত্রে ভ্রুনের বিকাশকালে নিষিক্তকরণ ও বিভাজনের ফলে বেশকিছু অস্বাভাবিক গঠনের সৃষ্টি হয়। যেমন, XXY অথবা XYY। এর ফলে বিভিন্ন গঠনের হিজড়া শিশুর জন্ম হয়। হিজড়া বৈশিষ্ট্য নিয়ে জন্মানো কোন শিশুর যদি পরিনত বয়সে যাওয়ার আগে চিকিৎসা করা হয় তাহলে বেশীভাগ ক্ষেত্রেই তাকে সুস্থ করা সম্ভব। কিন্তু যখন আসলে বোঝা যায় সে সাধারন আর দশজনের থেকে আলাদা তখন আসলে অনেক দেরী হয়ে যায়। কিন্তু সব থেকে দুঃখজনক ব্যাপার হলো, যখনি পরিবার, সমাজ জানতে পারে শিশুটি হিজড়া ঠিক তখনি পরিবার, সমাজ, ধর্ম সব কিছু থেকে এদেরকে বিতাড়িত করা হয় । শুরু হয় ওদের মানবেতর জীবন যাপন, মানুষ কে মানুষ হিসেবে স্বীকৃতি দাও হে,সমাজ ।
EmoticonEmoticon