ফেনিসিডিল+ইয়াবা
আমাদের শত্রু রাষ্ট্র ভারত ও মিয়ানমার
এবং জাতির শত্রু বাস্টার্ড রাজনীতিবিদ ও অপ রাজনীতি।
৮০ দশক থেকে ২০০০ তক ভারত বাংলাদেশের প্রতিবাদী তারুন্যকে ফেনিসিডিল খাওয়াইয়া নেশায় বুদ বানিয়ে আমাদের তারুণ্যের প্রবল সম্ভাবনাকে ধংস করে দিয়েছে।
২০০০ থেকে ২০১৭ তক মিয়ানমার রোহিঙ্গাদের মাধ্যমে সারা বাংলাদেশের তরুন প্রজন্মকে মরন নেশায় আসক্ত করে দিয়ে বাংলাদেশের তারুন্য সম্ভাবনাকে ধংসের দারপ্রান্তে এনে দাড় করিয়ে দিয়েছে।
ভারত আর মিয়ানমারের একটি পলিসি
হলো-"একটা দেশকে ধবংস করতে হলে তার তারুন্যকে যে কোনভাবে ধ্বংস করে দাও"।
সেই পলিসিকে কাজে লাগিয়ে আমাদের দুই শত্রুরাষ্ট্র বাংলাদেশে শতভাগ সফল। আর এই দু শত্রু রাষ্ট্রের বাংলাদেশ বিধ্বংসী পলিসি বাস্তবায়নে মুখ্য ভুমিকা পালন করেছে জাপা,বিএনপি,
আওয়ামীলীগ এবং তাদের দুই জট মানে জোট।
এই বিশ্বাসঘাতক জাতির শত্রু রাজনীতিবিদেরা আমাদের টাইগার সম্ভাবনাকে অনেকটা নষট ও শেষ করে দিয়ে বেশ আরামে দেশে বসবাস ও বুক ফুলিয়ে অপরাজনীতি চালিয়ে যাচ্ছে।
জনগন নির্বিকার।
বিগত ৩৫ বছর ধরে দেশের চলমান চরম নৈরাজ্যবাদের বিরুদ্ধে তরুনদের যে প্রতিবাদহীনতার সংস্কৃতি দৃশ্যমান, তার জন্য মরন নেশা ফেনিসিডিল ও ইয়াবার ভুমিকা প্রধান বলে আমি মনে করি।
শত্রুরাষ্ট্র ২টি শত্রুতা করবে স্বাভাবিক। কিন্তু আমাদের বিশ্বাসঘাতক রাজনীতি,রাজনীতিবিদ ও আওয়ামী,বিএনপি,জাতীয় পাটি,জামায়াতসহ তাদের তল্পিবাহী চামচা দলেরা মিলে দেশ ও জাতির সাথে যে জাতীয় প্রতারনা করলো,করেই যাচ্ছে,
১) এর অবসানে আমাদের করনীয় কিছুই কি নেই?
২) আমরা কি তারুন্য,সমাজ,দেশ ও জাতি ধবংসের বিরুদ্ধে ঘুরে দাড়াবোনা?
৩) আমরা কি আমাদের সন্তানদের এই অনিরাপদ বাংলায় হিংস্র জানোয়ারদের কবলে রেখে কবর,শ্মশানে ঘুমাবো?
EmoticonEmoticon